Sunday, July 26, 2015

একজন হ্যাকারের আত্মকাহিনি ! এবং আমাদের ল্যামার বাহিনি ! Bonus হিসাবে হ্যাকিং শিখার পুর্নাঙ্গ গাইড !

This article is written by Rizwan Bin Sulaiman From BD BLACK HAT HACKER  :)


আজ অনেক দিন পর আবার আমি ফিরলাম ! আমর টিউনগুলার প্রায় ৯৫ % হ্যাকিং রিলেটেড ! আজ কিন্তু আমি হ্যাকিং নিয়ে লিখব না, আজকের টিউনটা মুলত ল্যামিং নিয়ে, কিভাবে ল্যামিং করবেন আর কিভাবে ল্যামিং থেকে বাঁচবেন। আজ আমি বেশকিছু লেমিং ট্রিক্স দেখাবো ! এই ট্রিক্ষগুলা ফলোও করলে আপনি লেমিংএ এক্সপার্ট হতে পারবেন কিন্তু হ্যাকার হতে পারবেন না ! ল্যামিং নিয়ে লেখার কোন ইচ্ছা আমার ছিল না  ! কিন্তু ল্যামারদের অবস্থা এই, যে এরা এখন ল্যামিং এ পদক পাওয়ার জন্য ওয়াইট করছে ! আমাকে যারা চিনেন, আই মিন আমার এফবিতে যারা যারা এড আছেন তারা যানেন আমি কখনই অন্যকে নিয়ে কথা বলিনি। আজও ঠিক এই মুহুর্ত পর্যন্ত কেউ বলতে পারবে না যে আমি কাউকে নিয়ে ঝগড়া করার জন্য টিউন করেছি ! আজকের এই টিউনটাও ঝগড়া করার জন্য না !
আমি চাই আমাদের নতুন প্রজন্ম একটা সুন্দর সাইবার স্পেইস দেখুক ! তারা একটা সুস্থ সাইবার ওয়ার্ল্ডে বেড়ে উঠুক !
তারা যেন হ্যাকিং আর ল্যামিং নিয়ে মাথা আউলায় ফেলায় না ! তারা যেন ল্যামিং কে হ্যাকিং বলে না,  আর হ্যাকিং কে ল্যামিং বলে ভুল করে না !

আমার এই লেখা কাদের জন্য ?

Generally  সবার জন্য !তবে স্পেসিয়াল্লি তাদের জন্য যারা লিটদেরকে ল্যামার ভাবছে আর ল্যামারদের লিট ভাবছে ! আর হা এটা তাদের জন্যও যারা আসল সত্যাটা খোঁজার ট্রাই করছে কিন্তু কথাও খোঁজে পাচ্ছে না !

কখন এই লেখাটা পড়বেন !

এখন এই মুহুর্তে আপনার হাতে যদি টাইম খুব অল্প থাকে, কিন্তু  পড়তে চাচ্ছেন, তাহলে আপনি এই পেইজটা বুকমার্ক করে রেখে দেন। অল্প টাইম নিয়ে কিছুতেই এই টিউনটা পড়বেন না ! আপনার এই টিউনটা পড়তে নিম্নে হলেও ২০ মিনিট থেকে আধা ঘন্টা লাগবে। So Time নিয়ে পড়বেন ! আপনি হাল্কার উপর ঝাপসা পড়ে গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে তাই আগেই সতর্ক করে দিলাম ! আমি এই টিউটোরিয়ালে বেশ কয়েকটা Video+picture আপলোড করব, এই Video+picture খুব ভাল করে একটা একটা করে দেখে দেখে আগাবেন। এই কয়েকটা prerequisite আপনার সাথে মিললে আপনি পড়া স্টার্ট করতে পারেন। আপনি অন্তত আধা ঘন্টা টাইম নিয়ে লেখটা পড়বেন পিলিয !

মেইন টিউন !

আজকের নতুন ধরনের ল্যামিং টিউট্রিয়ালে আপনাকে স্বাগতম !

ল্যামিং এর উপর টিউট শুরু করার আগে কিছু বেসিক জিনিস আপনাদের জানা খুব দরকার।
ল্যামিং কি ? ল্যামার কারা? হ্যাকিং কি ? হ্যাকার কারা ?
হ্যাকারদের এথিক্স কি ? (হ্যাকারদের এথিক্স নিয়ে লিখে আপনার টাইম নস্ট করছিনা, ল্যামার দের এথিক্সের বিপরিদ হল হ্যাকারদের এথিক্স। এক্সেপশনাল কিছু মনে আসলে লিখে দেব!)
ল্যামারদের এথিক্স কি ?
আশা করি যারা এই টিউন পড়ছেন সবাই হ্যাকিং কি হ্যাকার কারা এইটুকু বুঝেন বা যানেন। তাহলে ল্যামিং কি ? ল্যামার কারা ? এই নিয়ে আমি কিছু বলি ! ল্যামিংটা হচ্ছে হ্যাকিং এর বিপরীত এবং ল্যামারটাও সেইম ! আপনি হ্যাকিং পারেন না মাগার ভাব লোন আপনি হ্যাকিং পারেন ‘You Are a lamer’ আপনি কার্ডিং এর ‘ক’ও যানেন না ! কিন্তু নিজের টাকা দিয়ে কিনে এনে পিক দিলেন আমি কার্ড করেছি   ‘You Are a lamer’। ল্যামারদের ইথিক্স বলতে কিছু নাই ! যাদের সম্মান নাই তাদের আর সম্মান নিয়ে চিন্তা কি ? যা ইচ্ছা তা করতে পারে ! তারা ফেইম অর্জনের জন্য রাস্তায় উলঙ্গ হতে দিধা করবে না ! লন্ডনের নাইট ক্লাবগুলুতে ঐ মেয়েই সব চেয়ে ফেমাস যে কিনা সব চেয়ে উলঙ্গ হয়ে নাচতে পারে ! ঠিক একি ভাবে আমজনতাদের মাঝে ফেমাস হওয়ার জন্য আপনাকে সবচেয়ে উলঙ্গ হয়ে ল্যামিং দেখাইতে হবে তাইলেই আপনি সবচেয়ে ফেমাস হতে পারবেন। কিন্তু একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……… বাট ইউ ক্যান নট ফুল অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”। কারও প্রোফাইল পিকচারে ২০০০+ লাইক আর প্রতি স্টেটাসে ১০০০+ লাইক পড়লেই যে সে ফেমাস, সে এক্সপার্ট, সে সেকিউরিটি স্পেসিয়ালিস্ট এমনটা কিন্তু না ! বেশি না একটা উদাহরন দেই
ফেইসবুকের Co-Founder দেরকে কে কে চিনেন ?
Dustin Moskovit এই মিয়ার প্রফাইলে যান গিয়ে দেখেন যুকারবার্গ এবং তার স্ত্রী শ মাত্র ১০৭ জন লাইক দিয়েছে ! এর মানে কি এই মিয়া ক্ষেত ? আরেকটা পিকচারে ৭৬ জন লাইক দিছে ! এর মানে কি ! এই মিয়া কিছুই নাহ !
 Chris Hughes এই মিয়ার মাত্র ১৯৯৯ জন ফ্রেন্ড। আর লাস্ট টিউনে লাইক মাত্র ১০৪০।  এর মানে কি এই মিয়া ক্ষেত ? আরেকটা পিকচারে ১৩২জন লাইক দিছে ! এর মানে কি ! এই মিয়া কিছুই নাহ !
Andrew McCollum আর এই মিয়ার তো ফেইইসবুক একাউন্টিই খুজে পেলাম না। এর মানে কি এই মিয়া ক্ষেত ? এই মিয়া কিছুই নাহ !
So লাইক দেখলেই ভাববেন না যে এই মিয়া হ্যাকার, এই মিয়া  সেকিউরিটি স্পেসিয়ালিস্ট !
লাইক বেশি হলে লাইকিস্ট হওয়া যায় কিন্তু সেকিউরিটি স্পেসিয়ালিস্ট হওয়া যায় না !
তাই একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……… বাট ইউ ক্যান নট ফুল অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার ওয়ান !

আমাদের সাইবার জগতে একজন ভাই আছেন যিনি ল্যামিং এ উস্তাদ ! তিনি একবার এক্সপাইর সাইবার আর্মিরর website হ্যাক করেছিলেন। কিন্তু আসলে এটা ছিল একপ্রকার ল্যামিং। এই ল্যামিংটা সবাই ধরতে পারার কথা না কারন সবাই হ্যাকিং বা ল্যামিং পারে না ! যারা হ্যাকিং এর সাথে একটু হলেও জড়িত তারা ঠিকি  ল্যামিংটা ধরতে পেরেছে ! তাদের লেমিং এর প্রমান (youtube link)
এখন আসেন এই ল্যামিংটা কিভাবে করা হয়েছে তা দেখাই !
আপনার অবশ্যই xampp/wamp software টা লাগবে !

ইন্সটাল দেওয়ার পর এপাচি সার্ভার স্টার্ট করবেন।

তারপর আপনার C Drive এর C:\Windows\System32\drivers\etc এই ডিরেক্টরিতে গেলে Host নামে যে ফাইল পাবেন ঐটাকে কপি করে ডেক্সটপে নিয়ে যে কোন এডিটর দিয়ে ওপেন করবেন ! তারপর

আমি যে ভাবে যা যা এড করলাম আপনিও তা তা দিতে পারেন বা আপনার ইচ্ছা ! এই সিস্টেমে একেবারে High level Domain সব ল্যাম করা (হ্যাক করা) পসিবল !
তারপর এই ফাইল সেভ করে আবার আগের ডিরেক্ট্রিতে রেখে দেন ! এখন ব্রাওজার ওপেন করে  www.imtanjim.com  বা www.google.co.uk  বা www.facebook.com লিখেন দেখবেন নিচের পেইজ আসবে

অহ আচ্ছা, আপনার ডিফেইস পেইজটা কথায় রাখবেন তা ত দেখাই নাই !
আপনার C Drive এ C:\xampp\htdocs এই ডিরেক্টরিতে index.html নামে সেইভ করে রাখবেন। বেস কাজ শেষ। আপনি একজন লিট হোকার  (হ্যাকার না কিন্তু)
এখন আমার প্রশ্ন হল উনি যদি সত্তিই Expire এর সাইট খাইয়া থাকে তাইলে এর মিরর কই !
(মিরর হল এমন একটা প্লাটফর্ম যেখানে হ্যাকাররা তাদের হ্যাকড সাইটের প্রমান রাখেন  ) আমি সিউর তিনি তখন চুপ করে, মাথা নিচু করে বলবেন ! আমরা সরকার স্বীকৃত হকার (হ্যাকার কিন্তু না) আমাদের পায়ের কাছেও তুমি আসতে পারবা না !
তাই একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……… বাট ইউ ক্যান নট ফুল অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।
এই ল্যামিং এর ভিডিও টিউট !

ল্যামিং নাম্বার টুঃ


এই পিকচারের নিচের পেরায় দেখেন কি লেখা ! ou.. google er ekkhan sever e shell up korlam, magar root marbar partasi na. 13 er exploit bair hoite hoite 14.. so aro 1 year google hack marbar.
টাকলা ইংরেজিতে তিনি লিখেছেন ! সেটা ফ্যাক্ট না। কথা হল কেউ যদি গুগোলের সার্ভারে সেল আপলোড করে তাইলে সে সাইট ডিফেইস দিল না কেন, মিরর কোথায় ! আর ২০১৩ তে যদি বলেন, “এক্সপ্লইট বের হইতে হইতে ২০১৪ হবে, আর মাত্র এক বছর আছে গুগোল হ্যাক করার” তাইলে এখন তো ২০১৫ এর ৬ মাস শেষ, উচিত ছিল আর দুইটা গুগলে হ্যাক করে আমাদের দেখানো ! কিন্তু কোথায় ! আজ তিন বছরে একটাও হাই লেভেল ডমেইন আপনি দেখাতে পারেন নাই ! High level Domain দ্ধারা আমি গুগোল, মাইক্রসফট, ইয়াহু etc যে গুলা এলেক্সা রেঙ্কিং-এ হাই এগুলা বুঝিয়েছি !। আরেকটা জিনিস লক্ষণীয়  ! যিনি নিজে হ্যাকার দাবি করেন, নিজেকে ”চেকিউরিটি স্পেচালিস্ট” (security specialist না কিন্তু) দাবি করেন ! তিনি কিভাবে অন্যের এক্সপ্লইটের জন্য ওয়াইট করেন। তিনি তো নিজে এক্সপ্লইট তৈরি করে হ্যাক করার কথা! যিনি অন্যের তৈরি এক্সপ্লইট ইউয করে হ্যাক করার আশায় ২ বছর থাকার চিন্তা করেন তিনি কিভাবে নিজেকে ”চেকিউরিটি স্পেচালিস্ট” (security specialist না কিন্তু) দাবি করেন ! উনার  অবস্থা দেখে স্ক্রপ্ট কিড্ডিরাও হাসে ! উল্লেখ্য যে স্ক্রিপ্ট কিড্ডিরাও হ্যাকারদের মধ্যে পড়ে কিন্তু তিনি যে ল্যামার !
বিষয়টা  এমন হয়ে গেল না, যে আপনি পুকুরে মাছ ধরতে গেছেন, মাছ আপনার বড়সিতে আটকেছে কিন্তু নিজে তুলতে পারছেন না !
Very Funny isn’t it ! { আজ পর্যন্ত আমি নিজেকে হ্যাকার/security specialist বলি নাই ! দাবিও করি নাই So এটা বলতে আসবেন না যে তুইও কি কোন এক্সপ্পইট বানাইছোছ !  }
So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার তিনঃ


টাইগার মেট যেদিন google.md হ্যাক করেছিল সেদিন তিনি একটা কথা বলেছিলেন ! ‘বাংলার নবাব তো নবাব ই থাকলরে গাধা! Lamming করলে খায়রাতি ক্ষেতি পাওয়া যায় হ্যাকার হওয়া যায় না ! ‘ এই কথার উত্তরে আমাদের তাঞ্জিম ভাই gulamazam.info এর মত থার্ড ক্লাস সাইট হ্যাক করে বললেন ‘…but if you think of me as a competitor then wait for my next hit’।তাঞ্জিমের গায়ে ধরেছে, কারন টাইগার মেট ”বাংলার নবাব” নিকটা ইউয করতেন আর টাইগার মেট যখন আন্ডার গ্রাউন্ড হয়ে গেলেন (প্রায় ২ বছর কোন একটিভিটি ছিল না, কিন্তু সাইবারে এশেই এক ঝল্ক দেখালেন) তখন আমাদের তানিজম ভাই এটা ইউয করার শুরু করে।   আপনি গুগলের বিপরিতে হ্যাক করতেছেন gulamazam.info। আপনি কি করে ভাবলেন যে টাইগার মেটের মত লিজেন্ড আপনাকে কম্পিটিটর মনে করে ?  আর আপনি  google.md vs gulamazam.info কে মিলালেন কেমনে। আপনার সেই নেক্সট হিটটা ভেবেছিলাম microsoft বা yahoo টাইপের কোন ডমেইন হবে কিন্তু দুঃখের কথা হল আজও আমি কোন হাই লেভেল ডমেইন দেখি নাই !
একটা কথা মনে রাখবেন হাতি আর পিপড়া ! হাতি আর পিপড়া কখনিই সিমিলার হতে পারে না ! তিনি এক সটে ৭ লক্ষ ডমেইন হ্যাক করেছিলেন (নিউজটা  পড়বেন) ! আর আপনি ! আপনি/আপনারা  .Tk/ সাবডমেইন খুলে ডিফেইস দেন !  (এই ল্যামিংটা নিচে প্রমান সহ আসছে)।{টাইগার মেট এর মিরর}
So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার ফউর !


এখানে দেখেন live.com.bd হল আসল ডমেইন ! আপনি চাইলে তাদের এখান থেকে সাবডমেইন ফ্রি নিতে পারবেন ! আপনি সাবডমেইন কিনে ইচ্ছা মত করে হম পেইজে আপনার ডেফাইস পাইজ দিতে পারেন ! এটাকে হ্যাকিং বলা যাবে না, তবে হা ল্যামিং বলা যাবে সিউর। তারা zone-h এ মিরর বাড়ানোর জন্য এই টাইপের সাবডোমেইন হ্যাক করেছে অথচ তারা যখন Tiger_m@Te বা BGHH বা Cyb3r_Sw0rd এর সাথে Zone-h (এরাই এখন টপ ৫০ হ্যাকিং গ্রুপদের মধ্যে বাংলাদেশি গ্রুপ) নিয়ে কথা বলে তখন  তারা Anonymous আর লিযার্ড এর উদাহারন দেয় ! ANON এর তো একটাও মিরর নাই ! আপনাদের তো ঐ .tk আর live.com.bd এর মত সাবডমেইন মিলিয়ে প্রায় ৬০০০ মিরর আছে ! তাইলে আপনি এনোনের সাথে নিজে মিলান কেমনে !  For information  এনোন আপনাদের মত সাইট হ্যাকিং করে নাম কুড়ায় নাই, এরা FBI/White house/US military/Chinese military  etc এর নেটওয়ার্কে এ এটাক করে অদের বিলিওন ডলার ডাটা লিক করে ! উদাহারনঃ জুলিয়ান এসেঞ্জ। (আশা করি জুলিয়েন এসেঞ্জ কি করেছে তা আপনাদের জানা আছে)  । আরেকটা উদাহরন দেই !

.tk সাইট ! .tk সাইট ডিফেইস দিয়ে হলেও তারা Zone-h এ জায়গা করে নিতে চায় ! তারপরও তারা বলে তারা নাকি zone-h এর পরওয়া করে না ! তাইলে মিরর করা হয় কেন ? যদিও এই লেইমলিজেন্ড নিজেদের Anon, SEA (Serian Electronic Army), Lulzsec এর নিজেদের তুলোনা করেন। কিন্তু আমার ছোট জ্ঞ্যান ও জীবনে কখোনো Anon, SEA (Serian Electronic Army), Lulzsec এর কোনো মেম্বার কে লেইমলিজেন্ড তাঞ্জিম সাহেবের মত সেলফি দিতে দেখিনি। এটাই ল্যামিং। যা কিনা কোন হ্যাকার এর প্রধান উদ্দেশ্য বা লক্ষ হতে পারেনা। হ্যাকার সবসময় নিজেকে আড়ালে রাখেন, কিন্তু এইখানে উক্ত ব্যক্তির (কথিত হ্যাকার, আসলে হকার) প্রোফাইল ভিজিট করলেই বুঝতে পারবেন।

members.googles-analytic.com কিন্তু একটা সাবডমেইন জোবাইর ভাই যখন বলল freedns.afraid.or/domain/registry একাউন্ট খুলে শুধু সাবডোমেইন বানান আর ডেফেইস দেন তখন তাদের লেডমিন (এডমিন কিন্তু না) কি উত্তর দেয় দেখেন

‘”এটা না হয় সাবডমেইন, বাকি গুলা কি নজরে আসে না? ‘” এর মানে উনি স্বীকার করে নিয়েছেন যে তারা সাবডমেইন মারেন ! উনার টিউমেন্টের বাকি কথাগুলা না হয় এখন বিশ্লেশন করলাম না, পরে আসতেছে এই পার্ট ! আমন আরও অনেক উদাহরন দেওয়া যাবে, আমার কাছে স্ক্রিন সোটের অভাব নাই ! কিন্তু ভাই আমার টাইমের অভাব। আজ দুই দিন থেকে শুধু এই ফাউল ল্যামিং এর রিপর্ট লিখার জন্য ওয়াইস্ট করেছি ! যাতে আপনারা বুঝেন ল্যামিং কি আর হ্যাকিং কি !
www.000webhost.com / http://freedns.afraid.org/ এ গিয়ে আপনি ইচ্ছা মত সাইট বানান আর ডিফেইস দেন ! আপনি হয়ত ল্যামার হতে পারবেন মাগার হ্যাকার হতে পারবেন না।
টাইমের অভাবে ভিডিও টিউট দিতে পারলাম না, কার খুব দরকার হলে আমাকে নক কইরেন আমি ফ্রি হোস্টিং এ কিভাবে ল্যামিং করা লাগে তা দেখিয়ে দেব আর হা ফ্রি হোস্টিং এ সাবডমেইন ল্যামিংটাও দিখিয়ে দেব। (অনেকে এই টুকু না বুঝার কারনে এই টাইপের ল্যামিং কে হ্যাকিং বলে !)
So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার ফাইভঃ



একজন লেডমিন (এডমিন না কিন্তু) আরেকজন ক্রিউ ! zone-h যদি হ্যাক হয় তাইলে ঐটার মিরর কথায় ! আর hack-mirror এ ৪ মাসে যদি অন্য গ্রুপদের পিছনে ফেলেই দিয়ে থাকেন তাহলে এখন প্রায় তিন বছরের মাথায় Zone-h ৫০ নাম্বারের মধ্যেও না কেন ? আপনারা না বলেন Zone-h এ মিরর করে নিজেদের যোগ্যতা দেখান না, কাজ দিয়ে যোগ্যতা দেখান ! তাইলে এখন আফসুস করেন কেন ?
কুকুর দেখেছেন ! সে এক দিকে পায়খানা করে আবার কিচ্ছুক্ষন পরেই  ঐ পায়খানাগুলাই শুকে !
মোরগ দেখেছেন ! সে এক দিকে পায়খানা করে, আবার ঐ পায়খানাগুলুতেই ঠুকোর মারে ! আমি কি বলতে চাচ্ছি আশা করি বুঝবেন !
So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার সিক্স!


এই খানে আমি আর কিছুই বললাম না ! একটু যুম করে পড়লে বুঝবেন।
So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার সেভেনঃ


এইটা ক্রেউ যোনের খবর ! উনারা প্রাইভেট এক্সপ্লইট ইউয করে ! যারা এক্সপ্লইট ইউয করে তাদেরকে হ্যাকিং এর ভাষায় স্ক্রিপ্ট কিড্ডি বলা যাবে হ্যাকার না ! অহ হে তারা তিনি তো আর হ্যাকার না, ল্যামার ! For information ! এক্সপ্লইট ডাটাবেইজ গুলাতে কিছু প্রাইভেট এক্সপ্লইট পাওয়া যায় যেগুলা পাব্লিক না ! এগুলা টাকা দিয়ে কিনে ইউয করা লাগে ! এখানে ‘প্রাইভেট এক্সপ্লইট’ মানে এই জিনিসটাই উল্লেখ করা হয়েছে ! কারন নিজেরা এক্সপ্লইট বানাইতে পারলে উনাদের নাম ঐ এক্সপ্লইট ডাটা বেইজে পাইতাম। আর থাকলে লিঙ্ক দিয়েন। খুশি হব।
So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার এইটঃ


ধরে নিলাম তারা সরকারি স্বীকৃতি পেয়েছে ! তাহলে তাদের ঐ ডকুমেন্ত দেখাইতে প্রব্লেম কথায় ! সরকার তো খালি মুখে মুখে বলে দেয় নাই যে তোমরা সরকার দ্ধারা স্বীকৃত ! নাকি আমাদের সরকারের কাগজের খুব অভাব ! আমরা কিন্তু অনেক দিন অপেক্ষা করেও সেই স্বারক আর পরিচয় পত্রের দেখা পাইনাই ! এখন তাঞ্জিম ভাই বলবেন, আমরা আমাদের পরিচয় পত্রের পিক আপলোড করে দেখাবো নাকি ? হম কথা ঠিক ! কিন্তু যে আপনি, কি ক্রিম, পাউডার ইউয করেন তা আপ্লোড করে আমাদের দেখান সে আপনি আপনার পরিচয় পত্র দেখাইতে কি প্রবলেম। নাকি ?

So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

এখানে আমার কিছু বলার নাই ! একটু খেয়াল করে দেখেন ! উপরের অংশ আমাদের লেমজিম (তাঞ্জিম কিন্তু না) ভাই এর আর নিচের অংশ তাদের এক ক্রিউ ! এই মিয়া লেমজিম ভাইরে ডেকে বলছে ভাউ আমি খাইতেছি একটা বেন্ডের আইডি, এরপর সাইবার ৭১ এর নামে রিকভার করুম ! বুঝেন কি অবস্থা ! এরা নিজেরাই আইডি মারে নিজেরাই আবার রিকভারকরে ! এটা কি হ্যাকিং না ল্যামিং ! হা আব্দুল্লাহ আল জাবের মিয়ার কাজটা হ্যাকিং এর মধ্যে পড়ে কিন্তু রিকভারের অংশটা ল্যামিং এর মধ্যে পড়ে যায় !
ঐ যে আগে আমি বলেছিলাম
কুকুর দেখেছেন ! সে এক দিকে পায়খানা করে আবার কিচ্ছুক্ষন পরেই  ঐ পায়খানাগুলাই শুকে !
মোরগ দেখেছেন ! সে এক দিকে পায়খানা করে, আবার ঐ পায়খানাগুলুতেই ঠুকোর মারে ! আমি কি বলতে চাচ্ছি আশা করি বুঝবেন !
নিচের পিকটা দেখেন ! এক ভাই জিজ্জাস করছে তাদের প্রিও ক্রিকেটখোর গ্রুপটা ব্যাক করে দেওয়ার জন্য তখন তিনি একটা এক্সকিউয বের করলেন, রিকভার সিস্টেম নাকি এক্সপাইয়ার্ড। আসলে এটা তার ধারা পসিবাল না ! কারন তাদের গ্রুপ এইটা হ্যাক করে নাই মেবি ! তাদের গ্রুপ হ্যাক করলে তিনি রিকভার করে দিতেন ! বুঝেন তো কিভাবে রিকভার করতেন !

So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার নাইনঃ


ইনি হলেন চুইপার ৭১ এর আরেক মাল ! আকটা কথা বলি ! যাকে এফ বি আই খুঁজে তিনি নাকি চুইপার ৭১ এর লেডমিনকে (এডমিন কিন্তু না) হ্যাকিং শিখাবে ! আচ্ছা আপনাদেরর কি মনে হয় ? World Class হ্যাকাররা বাংলাদেশের ল্যামারদের হ্যাকিং শিখাবে ! এরা উন্ডারগ্রাউন্ড হ্যাকার এরা আপনার মত ফেইস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে এসে প্রোফাইল পিকচার আপডেইট দেয় না ! এখানে আমি আর কিছু বলছি না ! কারন যারা বুঝবে তারা এমনি তেই বুঝবে তারা কেন এই স্টেটাস দিল ! যাস্ট আমজনতা কে বলদ বানানো ! World class হ্যাকারদের যারা আগে Black Hat ছিল তারা অনেকেই এখন White Hat ! এদেরকে কোন সেমিনারে এটেন্ড করানর জন্য কয়েক মিলিয়ন ডলার খরচ হয় ! আর সেখানে আপনাদেরকে তিনি ফ্রি ফ্রি এসে ক্লাস করান ! আরে বাবা এইটা কেন মাথায় আসেনা যে, যাকে এফ বি আই খুজতেছে সে কিভাবে পাব্লিক্লি আপনাকে এসে ক্লাস করাবে !  So বুঝতেই পারছেন, তিনি হলেন ল্যামারের ছাত্র ! আমি বুঝিনা চুইপার একাত্তরে পোলাপাইন চুইপার একাত্তুরে ঢকেই কি ল্যামার হয়ে যায় !
So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার টেন! (মোস্ট ওয়ান্টেড)


সেদিন দেখি তিনি DU-তে লেকচার দিবেন, এই রকম একটা স্টাটাস দিলেন ! এখন দেখি তিনি National Defense College-এও লেকচার দেন ! তবে হা ! এই কলেজে কিভাবে চাকরি পেলেন সেটা আমাদের চোখ ফাকি দেয় নাই ! এই সাইটে একটা বাগ আছে। (স্পেসিফিক বাগের নাম বললাম না, যারা এই ফিল্ডে আছেন তারা যানেন) আমাদের তাঞ্জিম ভাই এই বাগের সুবিধাটুকু নিলেন  ! এবং তিনি তার নিজের চাকরি নিজেই জুটিয়ে নিলেন। video সহ ল্যামিংটা দেখুন। সাইটের এডমিন উনারে এখন লাত্থি দিয়ে বিদায় করে দিয়েছে।  ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে কিভাবে লেকচারার হবেন আমরা সেই অপেক্ষায় আছি !

লেমিংলিজেন্ডের টিউনটা দেখেন ! তিনি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়াবে ! আরে বাবা যারা Phd  করে তাদের মুল্য কি তাহলে যদি ঢাকা ইউনিভার্সিটি আপনার মত মুর্খকে অদের লেকচারার বানায় ! উনি নিজে ইংলিশও ভাল করে যানে না ! প্রমান দেখতে চান !

president এর বানান দেখেন। আমি উনারে মেসেজ করে ভুল ধরায় দেওয়ার পর এটা পালটাইয়া security specialist দিছে !

নিজেদের স্লগানেই ঠিক মত লিখতে জানেনা ! ‘we hack for protect Bangladesh’ Preposition এই যেই মিয়া যানেনা ! সেই ঢাকা ইউনিভার্সিটি এর টিচার ! আর কিছু দেখেন !

আরও


:-P

তার ইংলিশের এই অবস্তা দেখে আমার পানিতে ডুব দিবার মুনচায় ! ভিডিও দেখেন ! 

 So একটা কথা মনে রাখবেন  “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার এলিভেন!!

11713397_1615335278736305_1322155467_n
11692865_1615335272069639_1172735498_n
উপরের ছবি ২ টি মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন। বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটার নাছির হোসাইন এর পেজে যখন কিছু ছেলে আজে বাজে ‘কমেন্ট’ করেছেন, তখন এই লেইম লিজেন্ডদের পক্ষ থেকে কোন প্রতিরোধ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হয়নি। কিন্তু যখন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ক্যাপ্টেন মাশরাফি বিন মুর্তজা স্ট্যটাস দিলেন, সেটা নিয়ে শুরু করলেন তারা মাতামাতি। কারন এই সুযোগটাই তারা নিয়েছেন নিজেদের নাম প্রচারের জন্য। কথা হলো, নাছিরের পেজে যখন আজে বাজে ‘কমেন্ট’ হয়েছে, তখন আপনারা কিছু করতে পারেন নি, তবে এইখানে আপনারা কি করতে পারবেন?? এটাই হলো ল্যামিং। দুই জন ভাই প্রমান করলেন যে তারা জাস্ট মুখে মুখে বলে কাজের বেলায় নাই !
এখন আপনারা বিচার করেন ! কে ল্যামার ! এমন যদি হত যে তারা নাসির ভাই এর বাজে ‘কমেন্ট’ কারিদের ধরে দিয়েছে,তাহলে বুঝা যাইত কার দৌড় কতদূর। আর হয়ত এমনঅও হতে পারে যে তারা নিজেরাই বাজে ‘কমেন্ট’ করেছে এবং পরে বলবে আমরা অদের আইডি আমরা হ্যাক করেছি !  নিচের পিকচারটা দেখেন ! এখানে দুইটা পিকচার এক সাথে করা হয়েছে ! একজন বলছে যে সে হ্যাক করবে আবার এদের পেইজে বলছে যে আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ! এই ছবিই পরমান করে হয়ত তারাই বাজে টিউমেন্ট করবে আবার তারাই সেই আইডিতে বলবে This ID has been hacked by lamer :-P

So remember   “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার টুয়েলভ!!

11651007_1678567005711312_351812778_n
উপরের ছবিটি ভালো ভাবে লক্ষ করুন, NEO নামের এই ব্যক্তিও Cyber-71 এর একজন ক্রিউ। Cyber-71 এর সবার পক্ষ থেকে তিনি ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন, সেই ব্যক্তিদের নাম, যারা ইন্টারনেট সম্পর্কে মানুষের ধারনা বদলিয়ে দিয়েছে। উক্ত ১৭ জন ব্যক্তির সাথে NEO নামক ক্রিউ ১৮ তম অবস্থানে লেইমলিজেন্ড “তাঞ্জিম আল ফাহিম” এর নাম যুক্ত করেছেন। ইদানিং তিনি নিজেকে ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা “মার্ক জুকারবারগ”, মাইক্রোসফট এর প্রতিষ্ঠাতা “বিল গেটস” এর সাথে নিজের তুলোনা কারা শুরু করেছেন। আবার উক্ত নামের পর একটি (* স্টার আইকন) যুক্ত করেছেন হাইলাইট করার জন্য। যাতে এইটা বুঝা যায় বাকি ১৭ জন কে গোনায় ধরার মতন নয়। এটাই হলো ল্যামিং।

So remember “ইউ ক্যান ফুল অল দ্যা পিপল সাম অফ দ্যা টাইম, আন্ড সাম অফ দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম ……..বাট নট অল দ্যা পিপল অল দ্যা টাইম !”।

ল্যামিং নাম্বার থার্টিন !

এই লিঙ্কএর Video টা দেখলেই হবে

ল্যামিং নাম্বার ফউর্টিন !

৫ মিনিট টাইম নিয়ে  সব “কমেন্ট” পড়েন ! ব্যাস বুঝে যাবেন তিনি ডলার চুরি করেছেন কিভাবে ! ডলার চুরে করে কি করতেন ! হ্যা, তিনি ডমেইন কিনে ডিফেইস দিতেন আর ডলার চুরি করতেন।  লিঙ্ক 

ল্যামিং নাম্বার ফিফটিন !


কপি-পেস্ট করারও অভ্যাস আছে তাদের !
আপাতত বিদায় নিচ্ছি !
এই টিউনে আপনাদের সাড়া পেলে আমি আবারও আরেক ধামাকা নিয়ে  হাজির হব !
এই টিউনটি আপনার ভাল লাগলে সেয়ার করবেন ! যেখানে ল্যামারদের ল্যামিং দেখিবেন সেখানেই এই টিউনটা ধরায় দিবেন ! আমার কাছে ল্যামিন-এর আরও অনেক প্রমান সহ তত্ত্ব আছে, তবে আজ আর না ! অন্য আরেকদিন দেখা হবে !

নতুনদের জন্যে হ্যাকিং গাইডলাইনঃ

নতুন যারা হ্যাকিং শিখতে চান তাদের জন্যে একটা গাইডলাইন লিখেছেন বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স এর কো-ফাউন্ডার Orions Hunter

বিভিন্ন বিষয় এবং অবস্থার প্রেক্ষিতেই বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স এ প্রশিক্ষনার্থী নেয়া হয়। আর যখন নেয়া হবে তখন আমরা আমাদের ফ্যান পেজ এর মাধ্যমে তা বিজ্ঞপ্তি আকারে জানিয়ে দিব। তাই আমাদের কাছে বার বার মেসেজ পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করবেন না কখন মেম্বার নেয়া হবে বা কিভাবে হ্যাকিং শিখা যাবে।
এই গাইডলাইন অনুসরন করুন, গুগলে সব বিষয়ে টিউটোরিয়াল পাবেন। মনে রাখবেন হ্যাকিং গবেষণার এবং চর্চার ফল। হুট করেই হ্যাকার হওয়া যায় না।
গাইডলাইনঃ
১. Web Development
a. PHP, ASP or ASPX এর বেসিকঃ ভালো হ্যাকার হতে গেলে অবশ্যই ভালো মানের ওয়েব ডেভেলপার হতে হবে আগে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন টুলস্ এডিট করা কিনব্ বানাতে এই জ্ঞানটা লাগবে আর স্ক্রিপটিং না জানলে বাগস্ বের করবেন কিভাবে।
b. Cpanel বিষয়ে ধারনা রাখতে হবে। বতর্মান সময়ে অধিকাংশ সাইট লিনাক্স সার্ভার ব্যবহার করে তাই সিপ্যানেল এর ব্যবহারের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
c. Server Management (server working technology and environment) ঃ সার্ভার কি, কিভাবে তৈরি করে, সার্ভারের ফাইল ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে ধারনা রাখা জরুরী।
d. DNS : ডি.এন.এস কি, এটা কেন দরকার ইত্যাদি।
২. XSS (Basic & Advanced)
৩. Sqli (এটা কি, কেনো ব্যবহার করা হয়, প্রকারভেদ ইত্যাদি, পৃথিবীতে sqli করার পাবলিক এবং প্রাইভেট অনেক মেথড আছে এসব ব্যবহার করতে জানতে হবে।
a. WAF bypass
c. MSSQLI : asp or aspx এ লেখা সাইটগুলোকে ইনজেক্ট করার পদ্ধতি আলাদা হয় এটা শিখতে হবে।
d. Blind sqli (ম্যানুয়ালি না শিখে আপাতত টুল ব্যবহার)
e. Common Sqli error and their solution: sqli করতে গিয়ে সাধারনত যে সমস্যা গুলো দেখা যায় এবং সমস্যার সমাধান করার উপায়।
f. Advanced Sqli and others sqli method
g. sql কি ? এর কাজ কি ? এসব যানা এবিং ডাটাবেইজ কানেকশন করা, phpmyadmin এ কাজ করা and table columns সম্পর্কে ভাল knowledge রাখা !
(আপনি sql injection করবেন কিন্তু নিজে যদি না জানেন Sql কি এটা কিভাবে কাজ করে, এটা কেন আর কোথায় ব্যবহৃত হয় এবং আপনার যদি ব্যবহারিক জ্ঞান না থাকে তবে আপনি বেশি দূর আগাতে পারবেন না।
৪. Server Rooting
a. Back Connect
b. Port Forward
c. Local Exploit
d. Weevely using
e. Remote Desktop Method for Windows
৫. RAT
a. Bot Net
b. RAT Creating
সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হলো গুগলের ব্যবহার জানা আর আত্ননির্ভরশীল হওয়া। কখনো এগ্রুপ ঐগ্রুপে দৌড়াদৌড়ি না করে স্থির হতে শিখুন।
এসব ছাড়াও যেসব শিখতে হবে…
Single & Mass Defacement, Shell Functioning, DDOS, Mirroring, Phishing, Social Engineering, Virus making etc.
আর অপারেটিং সিস্টেম টা তেমন গুরুত্বপুর্ন না হলেও কালি লিনাক্স হ্যাকিং এর জন্যে সবচেয়ে সেরা।
মনে রাখবেন এর বাহিরে অনেক কিছু আছে। প্রাথমিক অবস্থাতে এসবই পর্যায়ক্রমে শিখুন এর পর এক্সপ্লয়েট নিয়ে কাজ করবেন। দুঃখিত তাড়াহুড়ো করে লিখতে হয়েছে কিছু বাদ পরলে সংযোজন করা হবে। আর এই জিনিস গুলো ভালো ভাবে শিখতে পারলে ওয়েব হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে মোটামুটি কাজ চালানোর মত হ্যাকার হতে পা রবেন কিন্তু professional হতে গেলে advanced অনেক কিছু জানতে হবে যা পরবর্তী তে আপনাদের সাথে শেয়ার করা হবে
আমাদের সাথে থাকুন।
ধন্যবাদ

No comments:

Post a Comment